Title | : | পূর্ব-পশ্চিম (পূর্ব-পশ্চিম, #১) |
Author | : | |
Rating | : | |
ISBN | : | 8170661234 |
Language | : | Bengali |
Format Type | : | Hardcover |
Number of Pages | : | 608 |
Publication | : | First published January 1, 1989 |
Awards | : | আনন্দ পুরস্কার (1989) |
পূর্ব-পশ্চিম (পূর্ব-পশ্চিম, #১) Reviews
-
অনেক অনেক কাল আগের কথা। সেই সময়, প্রথম আলো পড়া হয়ে গেছে। পূর্ব-পশ্চিম পড়বো। কাগুজে বইয়ের অভাবে পিডিএফ। ফোনে বেশিদূর পড়া হলো না। তার পর এত মোটা ফিকশন দেখে আরো অনেকদিন দূরে সরে থাকলাম। অবশেষে এখন পড়ছি।
তো এই বইয়ের একটি কেন্দ্রীয় চরিত্র, পিকলু আবার আমার প্রেমিকার ক্রাশ। যেনতেন ক্রাশ না, সিরিয়াস ক্রাশ। সেটাও হয়ত এড়ানোর একটা সাবকনশাস কারণ যদিও আমি স্বীকার করতে চাই না।
যাহোক, সুনীলের লেখা আমি পড়তে ভালোবাসি কিন্তু লেখনির কোন গুণে ভালোবাসি তা বলা কঠিন। সুনীল খাটতেন, স্টাডি করতেন, জানতেন, অন্তর্দৃষ্টি ছিল, এগুলো ঠিক। তবে এগুলো থেকে 'বুকে দুটো বাতাবিলেবু' মার্কা উপমাও সহ্য করা যায় কিনা ভাবার বিষয়। তবে সেটাও হয়ে গেলো আরকি। চুপসানো ফুটবলও সহ্য হয়ে গেছে বাই দি ওয়ে... -
অনেকদিন ধরে বইটা রেখে দিয়েছিলাম কিছুটা পড়ে। শেষ করে বড্ড শান্তি লাগছে। আবার খুব তাড়াতাড়ি দ্বিতীয় খন্ড হাতে পাওয়া প্রয়োজন। লেখক সময় ট্রিলজির বাকি দুটো বইয়ে যেভাবে সুন্দর করে আস্তে ধীরে চরিত্র বিল্ডআপ করেছেন, এখানেও তজই। প্রতাপ,অতীন,অলি, তুতুল যেন আমারই জীবনের মানুষ। কি অসাধারণ ভাবে আবেগের বহিঃপ্রকাশ লেখায়।
-
দেশ ভাগাভাগির সময় পূর্ব বাংলার অনেক মানুষ নিজেদের বাড়িঘড় ছেড়ে পশ্চিম বাংলায় চলে যায়, সেখানেই তাদের জীবন গড়ে ওঠে। পূর্ব বাংলা বা বাংলাদেশের স্মৃতি, নাগরিক জীবন, মুক্তিযুদ্ধ, রাজনীতি বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সুন্দর একটি বই......
-
বিশাল এক রাজনৈতিক উপাখ্যান, মাঝে মাঝে বেশ ধৈর্য্যচ্যুতি হওয়া স্বাভাবিক।
-
অবশেষে শেষ করলাম সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় এর পূর্ব পশ্চিম ০১..
প্রায় ৫/৬ মাস সময় নিয়ে ফেলেছিলাম এই একটা বই শেষ করতে, শেষ করে অনেকটা ভারমুক্ত লাগছে নিজেকে। শেষের ৫০/৬০ পৃষ্ঠা কিছুটা বোরিং ছিল। কিন্তু প্রথম থেকে অবশ্য মন্দ লাগে নাই, মোটের উপর, ইতিহাসের উপর, দেশ বিভাগের উপর দারুণ একটা বই!
থ্যাঙ্কস Atoshi, এই বইটা পড়ার জন্যে এত্ত লাফালাফি করার জন্যে ! -
One of the richest Bengali novels of all time, Purba-Paschim stands on the ground of partition of Bengal, Naxallist Movement and the transforming Bengali society, love for the nation, and not the least, love for oneself.
The book is an epic in expansion, yet the reader can not, not for once, get bored as the flow is smooth and intoxicating.
One of the few books which must not be missed if you can read Bengali alphabet. -
The past is a foreign country. They do things differently there.
এই বইটা আমাকে নস্টালজিক করে দিয়েছে এমন একটা সময়ের জন্য যে সময়ে আমার অস্তিত্বই ছিল না। বার বার মনে হয়েছে যে রাস্তায় আমি আজ হেটে বেড়াই সেই একই রাস্তায় একদিন প্রতাপ, ত্রিদিব, বিমান, পিকলু, বাবলু, মামুন, তুতুল, অলি আর বুলারা হেটে বেড়িয়েছিল। চোখের সামনে ভেসে উঠেছিল স্বাধীনতার মূল্য আর তার সাথে জুড়ে থাকা দীর্ঘশ্বাস। অনুভব করেছি নিজ শেকড় ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হওয়া মানুষের হাহাকার। পূর্ব-পশ্চিম স্বাধীনতার গল্প, পূর্ব-পশ্চিম দেশভাগের গল্প, পূর্ব-পশ্চিম সে সময়ের রাজনীতির গল্প। সুনীল বাবুর ল���খার গুনে উপন্যাসটি জীবন্ত হয়ে উঠেছে। কি নেই এতে?পরিবার, এলাকা, দেশ, প্রেম, রাজনীতি সবকিছু অত্যন্ত সুনিপুণ ভাবে তৈরি করেছেন লেখক। পড়ার সময় মনে হয় আমি যেন এই চরিত্রগুলোর মধ্যেই কেউ একজন। লেখক ধীর লয়ে একজন তুখোড় শিল্পীর দক্ষতায় প্রতিটি চরিত্রকে জীবন্ত করতে সক্ষম হয়েছেন । আমি যারপরানাই মুগ্ধ। ৭৫৩ পেজের অসাধারণ উপন্যাস শেষ করলাম এইমাত্র৷ বুকের উপর নিয়ে বসে আছি দ্বিতীয় খন্ড। আশা করি পরের খন্ড নিরাশ করবে না। -
Tolstoyian in scope and ambition, this massive work captures the throbs of a nation parted in two , and the breakaway and creation of a third nation. The political , social class struggles a long , complex geopolitical bifurcation and its myriad problems are shown through the evolution of few memorable characters through three decades. Stunning.
-
ধর্মের উপর ভিত্তি করে ভারতীয় উপমহাদেশের বিভাজন হল এই কথা সবাই কম বেশি জানি।তারপরে কী হল!!তার সুন্দর বর্ণনা রয়েছে পূর্ব-পশ্চিম উপন্যাসে।আমার পড়া বই গুলোর মধ্যে একটি অন্যতম ভালোলাগার বই এটি।শুধু ধর্মকে কেন্দ্র করে ভাগ হয়ে গেল সমগ্র বাংলা দুটো ভাগে।পূর্ব বাংলা পাকিস্তানের আর পশ্চিম বাংলা ভারতের অংশ হয়ে গেল।
-মুসলমানদের জন্য পূর্ব বাংলা আর হিন্দুদের জন্য পশ্চিম বাংলা। হাজার হাজার হিন্দু বাধ্য হল তাদের পিতৃপুরুষ এর ভিটেমাটি ছেড়ে পশ্চিম বাংলা সহ ভারতের অন্য জায়গায় চলে যেতে কারণ তাদের এই ভূমি পড়েছে অন্য দেশের (পাকিস্তান) মধ্যে।যে মাটি তাদের পিতৃপুরুষের আজ শুধু দেশবিভাগের জন্য তারা তা রেখে অন্য জায়গা যাচ্ছে মানে অন্য দেশ ভারতে। ঠিক একই ভাবে পশ্চিম বাংলার অনেক মুসলমান শুধু অত্যাচারীত হয়ে বাধ্য হয়ে পূর্ব বাংলাতে আশ্রয় নিয়েছে। তারপরে
এইসব মানুষ কেমন ছিল তার বিশদ বিবরণ এই উপন্যাসে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় দিয়েছন। এই জন্য তিনি সৃষ্টি করেছেন প্রতাপ আর মামুন নামের দুটো শক্তিশালী চরিএ।কোন এক সময় এই দুজন প্রাণের বন্ধু ছিলেন তাদের পিতৃভূমি ছ��ল পূর্ব বঙ্গে কিন্তু দেশভাগের সময় প্রতাপ চলে গেল পশ্চিম বাংলাই আর মামুন রয়ে গেল পূর্বে।দুজনের জীবনের টানাপোড়ন একসাথে দেখিয়ে গেছেন ��েখক।শুধু তারা নয় তাদের আশেপাশের মানুষজনের জীবন,সমসাময়িক রাজনীতি সবকিছু যেন সমান্তরাল ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন এই উপন্যাসে।পড়ার সময় বারবার মনে হয় আমার চোখের সামনে সব হচ্ছে এই জন্য সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখনশৈলীর প্রশংসা না করলেই নয়! -
পূর্ব-পশ্চিম বাঙালী জীবনের আধুনিক গদ্য মহাকাব্য,সুনীলের বিখ্যাত ট্রিলজির শেষ বই(যদিও সুনীল একে ট্রিলজি আখ্যা দেন নি)।এতে ফুটে উঠেছে দেশভাগ,দুই বাংলার রাজনীতি,ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ,বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ ও যুদ্ধ পরবর্তী অবস্থা।প্রায় সবকিছুই আবর্তিত হয়েছে একটি পরিবারকে কেন্দ্র করে।
সেই সময়,প্রথম আলোর পর পূর্ব-পশ্চিম সম্পূর্ণ ভিন্ন আঙ্গিকের বই।আগের দুই উপন্যাসের ভিত্তি ছিল বাংলা সাহিত্যের বিকাশ কিন্তু এই উপন্যাসে তার উপস্থিতি খুবি কম।ভারতের রাজনীতি আর বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পেলেও দেশভাগই ছিল গোটা উপন্যাসের সারাংশ যা গল্পের প্রতিটি পাতায় ফুটে উঠেছে।সমরেশের অধিকাংশ লেখায় বিপ্লব,নকশাল,বামপন্থি,কম্যুনিস্ট থা��ার কারণটা বুঝতাম না,এই বই পড়ে সেটা পরিষ্কার হল।ছোটবেলার অতীনকে ভাল লেগেছিল কারন তার মনোজগতের সাথে নিজের কিছু মিল খুঁজে পেয়েছিলাম,তবে যুবক অতীনের একগুঁয়ে,বদরাগী,বিশ্বাসঘাতক চরিত্রকে ভাল লাগে নি।মাঝেমধ্যে ভাইবোনদের মধ্যে যে সম্পর্ক দেখানো হয়েছে সেটাও কেমন জানি লেগেছে।তবে এই উপন্যাসের প্রধান শক্তি এর তথ্যসম্ভার।অনেক অজানা জিনিস এর মাধ্যমে জেনেছি।
সুনীলের এই ট্রিলজির নায়িকারা অধিকাংশ সময়ই তাদের মনের মানুষকে পায় নি,পেলেও তা অনেক কষ্টের মাধ্যমে।ভূমিসুতা-ভরত,বিন্দুবাসিনি-গঙ্গানারায়ন,প্রতাপ-বুলা,অতীন-অলিদের দেখলেই সেটা বুঝা যায়।সুনীল-মারগারিটের মত এদের নিঃস্বার্থ প্রেমও তাই চিরকাল মাথায় গেঁথে থাকবে।
-
সব দেশের মধ্যেই পূর্ব-পশ্চিম আছে। আমাদের পৃথিবীটাও পূর্ব-পশ্চিমে বিভক্ত, উত্তর দক্ষিণে নয়, এমনকী, ভালো করে ভেবে দ্যাখো, প্রত্যেক মানুষের মধ্যেও একটা করে পূর্ব-পশ্চিম আছে। পূর্বের চেয়ে পশ্চিম অনেক বেশি বর্ণাঢ্য, কারণ ধ্বংসের আগে কিংবা অস্তাচলে যাবার আগে আভাটা বেশি হয়। এরপর পৃথিবীতে ফিরে গিয়ে পুবের আকাশ ও পশ্চিমের আকাশের দিকে তাকিয়ে লক্ষ করো।
ফ্র্যঙ্কি, তুমি কি নৈরশ্যবাদী?
অ্যাঁ? না, না, আমি কখনওই নৈরাশ্যবাদী হতে চাই না। তবে আমি কোনও আপ্ত বাক্য অর্থাৎ অন্যের প্রচারিত আদর্শবাদই বিনা যুক্তি-তর্কে গ্রহণ করতে রাজি নই। যাই হোক, জিমি, এখন আমাদের আশাবাদ নিবদ্ধ থাক আমাদের আশু সাফল্যের প্রতি। জেমিনি ৬ আর কত দূর? মানুষে মানুষে যতই বিভেদ থাক, দুই মহাকাশযানের মিলন সার্থক করতেই হবে।
আজ আমরা সার্থক হবই। আমি স্বপ্নে দেখেছি, রুষিদের আগে আমরাই চাঁদের মাটিতে পা দিয়েছি।
এবার বোরম্যান মৃদু হাস্য করে লোভেলের কাঁধ চাপড়ে দিয়ে বলল, এতখন পর তোমার ভেতর থেকেও বেরিয়ে এসেছে আসল মানুষটা! কেন জিমি, সোভিয়েট দেষের কেউ আগে চন্দ্র জয় করলে কী ক্ষতি আছে? সেও তো মানুষেরই জয়! -
দীর্ঘায়িত উপন্যাস গুলো মনে ভেতর আলাদা জগৎ তৈরি করে রাখে..........ইতিহাস আর বাস্তবতার সংমিশ্রণে পুর্ব পশ্চিম এর জগতটি বেশ সাবলীল
-
রাজনৈতিক নেতারা যতই সীমানা স্থির করুক মন আবার কবে সীমানায় আটকেছে? দেশভাগের যন্ত্রণা, প্রিয়জনদের হারানোর বেদনা, মুক্তিযুদ্ধের দগদগে ঘা মূর্ত হয়ে ফুটে উঠেছে।
-
বইটার প্রথমাংশ শেষ করেছি বেশ আগে। রাত্রি দুটো নাগাদ। পিকলুর চলে যাওয়া মাথার উপর দিয়ে গেলো,মন মানতে চাইলো না পিকলু নেই। ধরেই নিয়েছিলাম,পিকলু আর তুতুলকে বইয়ের শেষ অব্দি পাবো। পাই নি। পিকলু চলে গেলো। অদ্ভুতভাবে চলেই গেলো। পড়তে পড়তে কতোবার ভেবেছি পিকলু ফিরবে,ফিরলোই না!
পূর্ব পশ্চিম প্রথম খন্ড আমার কাছে ইতিহাসের চেয়ে অনেকটুক সামাজিক উপন্যাস হিসেবেই জায়গা করে নিয়েছে। কেন? ভারতবর্ষ ভাগ হবার পর যেন বাংলাদেশের ইতিহাসে সেটার অস্তিত্বই নেই। আমিও আগ্রহ বোধ করি নাই। প্রথম আলো পড়ে ইতিহাস নিয়ে যেমন একটা কৌতূহলের সাড়া পরে গিয়েছিলো মনে,এবার ত্যামন হোলো না। মনে হলো এ যেন একেবারেই ভারতের অভ্যন্তরীণ ঝুটঝামেলা। জেদী আদরশবাদী প্রতাপ মজুমদারের সংসার নিয়েই আমি বেশি ব্যস্ত ছিলাম। অলি যেনো ভোরের স্নিগ্ধ বাতাসের মতো । অতীন!অতীন মজুমদারকে নিয়ে কিছু এখন বলতে ইচ্ছাই করছে না! একেবারে শেষ করেই বলি! -
কেন এতদিন পড়িনি ভাবছি... last 2 মাস ধরে পড়লাম আর আমার সব সময়েই মনে হতো চেনা কারুর কথা পড়েছি. ঐসব character কে সামনে দেখতে পাচ্ছিলাম মনে হতো and বোধহয় বেশ কিছু দিন এদের মনে থাকবে... প্রিয় characters প্রতাপ (আমার কাছে প্রতাপ এই গল্পের hero), মমতা (অপূর্ব সুন্দর করে লেখা চরিত্র), সুপ্রীতী মামুন আর অলী। ভাষা আন্দোলন আর মুক্তিযুদ্ধের এই ইতিহাস আমি আবছা জানতাম ভেবে লজ্জা লাগে... কি অপূর্ব সুন্দর লেখা আর কি ঠাস বুনোট গল্পের...
From undivided India to East Pakistan to Bangladesh and finally United States... নদীর মতো গল্প নিয়ে গেলো আমাদের...
জানা হলোনা বুলা র কি হল, হারিৎ , চন্দ্রা আর সুচরিত এর কি হল... বাবুল এর চরিত্র বড় কষ্ট দিলো... -
A reminder of the history of pre-british and post-british India/Bengal. Not only it points out the critical darkness of the society but also it clearly drew a picture of efforts of all the reformers to bring it back to the light.
-
Sunil Ganguly wrote a history of the Bengali people in the disguise of three novels- Sei Samay, Pratham Aalo and this book. I am thankful to him. Thankful for his undertaking this.
-
Exceptional book.
-
Kadate abong haria jete baddho krar Moto boi..amr jiboner shera uponnasher moddhe onnotomo eti..
-
সেই সময়, পূর্ব-পশ্চিম এবং প্রথম আলো। সুনীলের এই বিখ্যাত ট্রিলজির মধ্যে পূর্ব-পশ্চিমই আমার সবচেয়ে বাজে লেগেছে।
-
বাবলুকে তো ক্ষমা করা গেল না..ভালোবাসা ব্যপারটা পুরো গুলিয়ে গেল এই পার্টটা..
-
সুনীলের সময় অনুক্রমের শেষ বইটি পড়েছি আমি মাঝ বরাবর; মানে সেই সময়ের পরে প্রথম আলো না পড়ে পড়েছি এই বইটি, যেহেতু এটি হাতের কাছে ছিল। সে যাই হোক, প্রতাপ, হেমায়েত বাহিনী, জাহানারা ইমাম সহ আরও অনেক চরিত্রই বুকে স্থান করে নিয়েছে নিবিড় ভাবে। আর, সুনীলের লেখা মানেই আমার কাছে অসাধারণ কিছু।
-
excellent