দেবতার দেহ by Manish Mukhopadhyay


দেবতার দেহ
Title : দেবতার দেহ
Author :
Rating :
ISBN : -
Language : Bengali
Format Type : Hardcover
Number of Pages : 64
Publication : First published April 1, 2021

popular epub, দেবতার দেহ by manish mukhopadhyay this is very good and becomes the main topic to read, the readers are very takjup and always take inspiration from the contents of the book দেবতার দেহ, essay by manish mukhopadhyay. is now on our website and you can download it by register what are you waiting for? please read and make a refission for you


দেবতার দেহ Reviews


  • Sonal Das

    পাঠ_প্রতিক্রিয়া - দেবতার দেহ
    লেখক - মনীশ মুখোপাধ্যায়
    প্রকাশক - বেঙ্গল ট্রয়কা পাবলিকেশন
    দাম - ১৩৫ টাকা
    পাতা সংখ্যা - ৬৪

    মনীশ মুখোপাধ্যায়ের 'ধূমাবতীর মন্দির' বইটি যারা পড়েছেন তারা জানেন সেই কাহিনী গড়ে উঠেছে দশমহাবিদ্যার অন্যতম দেবী ধূমাবতীর একটি মন্দিরকে কেন্দ্র করে। কাহিনীটি প্রথম থেকেই পাঠককে আকৃষ্ট করে লেখকের লেখার গুণে। কাহিনী পরিবেশন থেকে ভয়ের আবহ সৃষ্টি সবেতেই যথেষ্ট মুন্সিয়ানার পরিচয় দিয়েছিলেন লেখক মনীশ মুখোপাধ্যায়। সাথে দেবী ধূমাবতীর বিভিন্ন কার্যাবলী ও অলৌকিক ক্ষমতার রূপটিকেও কাহিনীর সাথে ধাপে ধাপে পাঠকদের সামনে খুব সুচারুভাবে মেলে ধরেছিলেন। ফলস্বরূপ কাহিনীটিও পাঠকমহলে যথেষ্ট জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল। লেখাটি শেষ করার পরও মনের মধ্যে একটা ভয় মিশ্রিত ভাললাগার রেশ থেকে গিয়েছিল।

    'দেবতার দেহ' কাহিনীটি গড়ে উঠেছে এক মিশরীয় অপদেবী রন্নুৎকে কেন্দ্র করে। এই অপদেবীর গলা থেকে মাথা অবধি রয়েছে একটা বিরাট সাপের ফণা এবং বাকি দেহটা নগ্ন নারীর। এই অপদেবীর অভিশাপ লাগলে কি হয় এবং কিভাবে এর থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তাই নিয়েই এই গল্পের গোটা কাহিনী।

    'ধূমাবতীর মন্দির' পড়ার পর যেমন একটা ভয় মিশ্রিত ভাললাগার রেশ থেকে গিয়েছিল এই কাহিনীতে সেটা সম্পূর্ণভাবে অনুপস্থিত।

    - এই কাহিনীতেও দশমহাবিদ্যার এক দেবীকে আমরা পাই কিন্তু সেই দেবীর মাহাত্ম্য সেভাবে বলা হয় না এই বইতে। ধূমাবতীকে যেমন সুন্��রভাবে পরিবেশন করা হয়েছিল, এই কাহিনীতে সেটা একেবারেই করা হয়নি। শুধুমাত্র তার নাম উচ্চারণ করে এবং পারলে ইনিই পারবেন এরকম একটা ভরসা দিয়ে পুরো ব্যাপারটা ম্যানেজ করা হয়েছে।

    - কাহিনীতে বেশ কিছু জায়গা পড়ে খুব খটকা লেগেছে, কোনও লজিকেই মেলানো যাচ্ছে না ব্যাপারগুলো , কেউ বুঝলে বোঝাবেন প্লিজ !

    ১) পাতা ২৩
    আমার ঠাকুরদার বাবার কাছে সাপ ছিল খুব পয়া। পরবর্তীকালে আমার ঠাকুরদার মধ্যেও দেখা দিল সেই বিশ্বাস, আর সাপ প্রীতি। তিনিও পুজো করলেন মা মনসার। কিন্তু বাপের আমলে সেই মূর্তি পুজো করতে গিয়ে তিনি অবাক হয়ে গেলেন। এ তো দেবী মনসার মূর্তি নয়! তাহলে এ কোন দেবী? 'সেই দেবীর শরীরটা ছিল একটি মেয়ের আর গলা থেকে মাথা পর্যন্ত ছিল একটা বিরাট সাপের ফণা! ঠাকুরদা এক পুরোহিতকে ডেকে আনলেন সুদূর উজ্জ্বয়িনী থেকে। তিনি মূর্তি দেখে বললেন, এ মূর্তি নাকি - দেবী রন্নুতের। পুজোর আলাদা বিধান দিলেন তিনি সব দেখে শুনে। সেইভাবেই শুরু হল নতুন পুজো অর্চনা।

    ঠাকুরদা এত বছর ধরে এই মূর্তির পুজো করলেন তিনি এটা মনসা না রন্নুৎ বুঝতে পারলেন না। যিনি সেই সময় এই ঠাকুরের পুজো করেছিলেন তিনিও জানতেন না কার পুজো করছেন? তিনি কি চোখ বুঁজে পুজো করতেন? গ্রামের যারা পাত পেড়ে পুজোয় খেতে আসতেন তাদের কারুর বাড়িতেও কি কোন মনসা পুজো হত না ? ঠাকুর দেখে তাদের মধ্যে থেকেই তো কারুর কথাটা বলা উচিৎ ছিল - ' কর্ত্তামশাই এ কার মূর্তি গো?'
    তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম গ্রামের কেউ মনসা দেখেনি পুজো করা তো দূর অস্ত। খুউউউব গরিব আর অশিক্ষিত গ্রাম। গ্রামে শুধুমাত্র ঠাকুরদা মনসা পুজোর ফাউন্ডার। তার ছেলে ছোট থেকেই তো এই মূর্তিকেই মনসা মেনে আসছে। তা তার যখন পুজো করার পালা এল তখন হঠাৎ করে মনে হল কেন - এবাবা! এ তো দেবী মনসার মূর্তি নয়! হঠাৎ চিনল কি করে সে, এটা দেবী মনসা নয়?

    ২) পাতা - ২৪-২৬
    বিপদ বুঝে ডেকে আনা হল উজ্জ্বয়িনীর সেই পুরোহিতকে। তিনি তখন বৃদ্ধ হয়েছেন। আগের ক্ষমতা বা শক্তি কিছুমাত্র আর অবশিষ্ট ছিল না তাঁর কাছে। ....... ঠাকুরদা কেঁদে পড়লেন পুরোহিতের পায়ে। যে কোন উপায়ে আটকাতে হবে সর্পদেবী রন্নুৎকে। পুরোহিত সাতদিন সময় নিয়ে ঘরের মাটিতে আঁকতে লাগলেন জ্যামিতির নানা চিত্র।

    যার আগের ক্ষমতা বা শক্তি কিছুমাত্র অবশিষ্ট ছিল না, সে কোন জাদুবলে টানা সাতদিন ঘরের মাটিতে জ্যামিতির ছবি আঁকতে রাজি হয়ে গেলেন?? এটাও মাথার ওপর দিয়ে গেছে।

    এরম আরও বেশ কিছু বিষয় আছে এই বইতে, সেসব লিখে আর লেখাটা বড় করছি না। কাহিনীটার শুরুটা ভালই হয়েছিল, কিন্তু মাঝপথ থেকে কেমন খেই হারাতে থাকে লেখাটা। আর ফিনিশিং এ তাড়াহুড়োর ছাপ স্পষ্ট। আরেকটু সময় নিয়ে ধরে লিখলে হয়ত অনেকগুলো বিষয়কে ম্যানেজ করা যেত। আশা রাখব মনীশের পরবর্র্তী লেখাগুলোতে যেন এই বিষয়গুলিকে যেন আরও মনোযোগ দিয়ে দেখা হয়। 'ধূমাবতীর মন্দির এর মতন আরেকটি লেখা পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।
    সত্যি বলতে আমার এক্সপেক্টেশন এর সাথে মনীশের এই লেখা ম্যাচ করেনি, 'ধূমাবতীর মন্দির', 'রাতপরী', 'রক্ষাকবচ' পড়ে যে অনুভূতি হয়েছিল সেটা এই কাহিনীতে একেবারেই মিসিং লেগেছে আমার।

    যারা মনীশের লেখার ভক্ত এবং এই ধরনের লেখা পড়তে পছন্দ করেন, তাদের অনুরোধ করব বইটা একবার পড়ে দেখতে। আপনাদের হয়ত লেখাটা ভালোও লাগতে পারে।

    *** বইয়ের প্রচ্ছদ একদম ভাল লাগেনি।

    #মতামত_সম্পূর্ণ_ব্যক্তিগত

  • Dipankar Bhadra

    ভাগ্যের পরিহাসে সমরের জীবনে নেমে আসে অন্ধকার। এক ভালো কোম্পানির সেলস হেডের চাকরিটা খোয়া গিয়ে আজ ��ে ইনস্যুরেন্স কোম্পানির এজেন্ট। সারাদিন ছুটোছুটি, বাড়িতে অশান্তি আর মাথায় প্রচুর ঋণের বোঝা থাকায় জীবনটা দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে তার। এমতাবস্থায় একটি বড়োসড়ো পার্টির খোঁজ পায় সে.. যে কিনা দশ লক্ষের কাছাকাছি বিমা করাতে চায়। আকস্মিক এসে যাওয়া এই সুযোগ যে আসলে সাক্ষাৎ মৃত্যুর হাতছানি তা তখনও সে বুঝতে পারেনি। এবার সেটা কী? কীভাবে তার জীবনে তা প্রভাব ফেলে? এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন, তা থেকে বাঁচবার উপায় কী আদৌ আছে?
    এই গল্পের বেশি কিছু বলে স্পয়লারকে আহ্বান করার কোনো ইচ্ছে আমার নেই। তাই এই ছোট্ট টিজারের বেশি আর কিছুই আমি বলছি না।‌ শুধু ব‌ইটা পড়ে কেমন
    লাগলো তা একটু বলার ছিল...

    ~ প্রথমেই বলি, লেখক মণীষ মুখোপাধ্যায় খুব‌ই ভালো একজন গল্পবলিয়ে। তিনি জানেন কেমন ভাবে গল্প বলতে হয়। ফলে একবার ব‌ইটা পড়তে শুরু করলে শেষ না হ‌ওয়া অবধি আপনি ছাড়তে পারবেন না।

    ~ গল্পটা পড়ার পর অনেকের মনে হতে পারে, এই গল্পটাকে কলেবরে আরেকটু বাড়ানো যেত। সেই সুযোগ‌ও ছিল। তবে এটা সম্পূর্ণ লেখকের উপর নির্ভর করে তিনি কতটুকু গল্প পাঠককে শোনাতে বা বলতে চান.. আর আমার মতে সেটাতে কোনো সমস্যা নেই।

    ~ তবে হ্যাঁ, সমস্যা আছে... একটা ভয়ঙ্কর ক্রাইসিসের পর যেখানে প্রোটাগনিস্ট এবং পাঠক দু'জনেই আশার আলো দেখছেন.. সেই জায়গায় পাঠক চায় আরেকটু তৃপ্তি পেতে। সেই আলো বেশ কিছুক্ষণ ধরে গায়ে মাখতে। কিন্তু লেখক সেই সুযোগ দেননি। মা ত্রিপুরাসুন্দরীর কৃপা থেকে লেখক এইভাবে আমাদের বঞ্চিত করবেন তা কখনও ভাবিনি।

    ~ গল্পে বেশ কিছু ফাঁকফোকর আছে। কিন্তু গতির জোরে সেইসব শুরুতে মাথায় নাও আসতে পারে। তবে গল্পটি শেষ হলে যখন এর ভাবনা চিন্তা গুলো মাথায় চলতে থাকবে তখন‌ই এসে এই ব্যাপারগুলো ঠোক্কর মারবে। মারবেই।

    আশা রাখি এই দু'টো দিক লেখক বিবেচনা করে দেখবেন এবং আমরা ভবিষ্যতে আরো জবরদস্ত গল্প তার কাছে থেকে পাব। নমস্কার!

  • Gourab Mukherjee

    ফ্যান্টাসি, মিথলজি, আবার তন্ত্র যা ভাববেন সব genre তেই এই বইকে ফেলা যায়। বীভৎসতার ড��জ একটু কমিয়ে, রহস্যের মাত্রা আরও অনেকগুণ বাড়িয়ে দুর্দান্ত একখানা গল্প ফেন্দেছেন আমাদের লেখক।
    🔘 ধূমাবতির সাথে কোন লিংক পাবো ভেবে পড���ছিলাম, কিন্তু আদতেই অন্য জায়গার গল্প। শেষে গিয়ে অবশ্য এক লাইনে লেখক লিংকটা দারুন গুঁজে দিয়েছেন। 😂
    ◼️ যাই হোক আসি গল্পের কথায়। গল্পটি ভয় তেমন দেখায়নি, তবে বিভৎসতা পূর্ন যে দৃশ্য গুলি আছে তাতে গা শিউরে ওঠা বা কম করে গা ছমছম করে অনুভূতি আছেই। কিন্তু সর্বোপরি গল্পের বেগ ধরে রেখেছে রহস্য।
    ♥️ তান্ত্রিক থ্রিলার গোছের হলেও লেখক একটা রহস্য রাখেন। কে করছে, কেন করছে, কর ক্ষতি করছে, কিভাবে তার মন্ত্রবল আটকানো যাবে ইত্যাদি। এই গল্পেও সেই "সমাধান কি করে হয় জানব।"র তাগিদ আপনাকে শেষ অব্দি দৌড় করিয়ে নিয়ে যাবে।

    ♥️ আরও অনেকগুলো গল্প থাকলে ভালো লাগতো। কেমন যেন হুশ করে শেষ হয়ে গেল মনে হল। ফিনিশিং খারাপ বলছি না, গল্পের শেষ যথেষ্ট মনঃপুত হয়েছে কিন্তু ওই ৬৪ পাতার থেকে একটু বেশিক্ষণ গল্পে জড়িয়ে থাকতে পারলে মন্দ হত না।

  • Shimanti Banerjee

    Strictly average...Manish Mukhopadhyay has written far better stories. This story, I don’t know why it was a separate book, can be called forgettable at best...

  • Arpan Mondal

    #পাঠ_প্রতিক্রিয়া

    বই - দেবতার দেহ
    লেখক - মনীশ মুখোপাধ্যায়
    প্রকাশক - বেঙ্গল ট্রয়কা পাবলিকেশন
    বিনিময় - ১৩৫ ভারতীয় মুদ্রা

    বই কিনতে বা পড়তে গিয়ে প্রথমেই আমার যেটা চোখে লাগে সেটা হল বইয়ের প্রচ্ছদ। এই বইয়ের প্রচ্ছদ বেশ ভালোই বলা চলে। প্রচ্ছদে এই বই লেটার মার্কস পেয়ে পাশ করেই যায়। এবারে আসি গল্পের প্লট বিন্যাসে। "দেবতার দেহ" বইটি তে আমরা দেখি প্রধান চরিত্র সমর কে। ভাগ্যের পরিহাসে সমর চাকরি হারিয়ে সংসারের দায়ে বাধ্য হয়ে একটি ইন্সুরেন্স কোম্পানির প্রতিনিধি হিসেবে নিযুক্ত হয়। এরপর একদিন রামরতন রক্ষিত নামে এক বিত্তশালী খদ্দেরের বাড়ি যেতে হয় সমর কে। সেখানেই রক্ষিত বাবু শোনান তার পরিবারের এক অভিশপ্ত ইতিহাসের কাহিনী। একদা সেই পরিবারে পূজিত হতো রন্নুৎ নামের এক ভয়ঙ্কর সর্পদেবীর। যে দেবীর মাথা সাপের মতো আর বাকি দেহ সাধারণ রমণী ন্যায়। বেশকয়েক পুরুষ ধরেই রক্ষিত পরিবার এই দেবীর সর্বনাশী অভিসম্পাতে জর্জরিত।

    এই পর্যন্ত গল্পের প্লট বিন্যাস বেশ উপাদেয়। লেখকের প্রশংসনীয় লেখনিতে গল্পটি বেশ গতিময় হয়ে ওঠে। গল্পে দেখানো হয় একটি অসহায় ব্যক্তি তার পরিবারের হারিয়ে যাওয়া সচ্ছলতা ফিরিয়ে আনার জন্য কিভাবে নিজের জীবন কে ঝুঁকিপূর্ন অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। বাঁধ সাধে গল্প যত ক্লাইম্যাক্সের দিকে এগিয়ে যেতে থাকে। এখানেই বোধ করি লেখকের কলমের ছন্দপতন ঘটে। প্লটের বাঁধন যেন কোন অজানা শক্তির সম্মোহনে ধীরে ধীরে আলগা হতে শুরু করে। যেকোনও রোমাঞ্চকর গল্পের একটা নির্দিষ্ট সুর - তাল থাকে, গল্পের শেষ ভাগে তার সামান্য ছন্দপতন ঘটেছে বলে আমার মনে হয়। শেষটা আরও ভালো হতে পারত, লেখক যদি সামান্য বাক্য ব্যয় করে লেখনীটি শেষ করতেন। গল্পের বেশ কিছু জায়গায় প্লটের বিশ্বাসযোগ্যতার ঘাটতি আছে বলে মনে হল। যেমন, লেখক দেবী রন্নুতের যে দৈহিক বিবরণ প্রদান করেছেন সেটাকে কখনোই দেবী মনসা বলে ভুল করার কথা না। আবার সেই পরিবারের পরবর্তী প্রজন্মের হঠাৎ করে একদিন মনে হল যে "এটা তো দেবী মনসা না, কিসের দেবী একটু অনুসন্ধান করে দেখা হোক।" এছাড়াও শেষের দিকের ঘটনাগুলো ঠিক সামঞ্জস্যপূর্ণ লাগলো না।

    পরিশেষে প্রকাশকের উদ্দেশ্যে বলি, আমাদের মতো পাঠককুলের কথা একটু মাথায় রেখে বইটি ছাপলে ভালো হতো। একটি ৫৫-৬০ পৃষ্ঠার বই যদি পেপারব্যাক করে প্রকাশিত করা হতো তাহলে হয়তো ১০০ টাকার মধ্যে মুদ্রিত মূল্য রাখা যেত। আর মনীশ বাবু, আপনাকে আলাদা করে কিছু বলার প্রয়োজন নেই। আপনার কলমের প্রতি আমার অগাধ ভরসা আছে , আমি নিশ্চিত আপনি আমাদের আশাহত করবেন না। আমি কোনও লেখা কে আর একটা লেখার সাথে তুলনা করতে পছন্দ করি না তাই "ধুমাবতীর মন্দির" , "ধুমাবতীর অভিশাপ" এগুলোর উপমা আনি নি। আপনি একজন উচ্চমানের লেখক তা আমাদের সবার কাছেই অবগত, তাই হয়তো প্রত্যাশার পরিমাণ একটু পাহাড় প্রমান। আপনার কলম সদা অক্ষয় থাকুক এই কামনাই করি।