ধূমাবতীর অভিশাপ by Manish Mukhopadhyay


ধূমাবতীর অভিশাপ
Title : ধূমাবতীর অভিশাপ
Author :
Rating :
ISBN : -
ISBN-10 : 9788194585428
Language : Bengali
Format Type : Paperback
Number of Pages : 160
Publication : Published August 21, 2020

ধূমাবতীর অভিশাপ” শুধুমাত্র একটি তন্ত্র-ভিত্তিক ভৌতিক উপন্যাস নয়। এই উপন্যাসটিতে পাঠক খুঁজে পাবেন মানুষের দৈনন্দিন জীবনের নানা ঘাত-প্রতিঘাত এবং চড়াই-উতরাইয়ের গল্প। উপন্যাসের মুখ্য চরিত্রটি এখানে অতিমানবিক কার্যকলাপের মাধ্যমে পরিচিত হওয়ার থেকে, রক্তমাংসের মানুষ হিসেবেই বেশী স্বকীয়। সঠিক পথ অবলম্বন করলে এবং নিজের লক্ষ্যে অবিচল থাকলে অজেয়কেও যে জয় করা সম্ভব তার প্রতিফলন উপন্যাসটির ছত্রে ছত্রে রয়েছে। তন্ত্র সাধনার বিষয়ে সম্যক ধারণা এবং সহজ সরল মাটির কাছাকাছি ভাষাচয়ন এবং গা ছমছমে ভয়ের মিশেলে “


ধূমাবতীর অভিশাপ Reviews


  • Tiyas

    খারাপ বইয়ের মধ্যমানের সিকোয়েল।

    আঠারো বছর পরে সাউ পরিবারের ওপর আবার ঘনিয়ে এসেছে অন্ধকারের ছায়া। বাতাসে আবার সেই রজনীগন্ধার সৌরভ। দল ভারী করে ফিরে এসেছে একঝাঁক কাকের দল, সাথে নিয়ে মাতা ধুমাবতির ক্রোধানল। সবই তো বুঝলাম। আপনিও বুঝলেন, আমিও বুঝলাম। কিন্তু এই বইটির কি সত্যি কোনো দরকার ছিল? না না, ভেবে দেখুন, ধুমাবতি ১ কি সত্যি সিকোয়েলের দাবিদার? আগেরটিকে দিয়েছিলাম দুই তারা। এটিকেও তাই।

    তবে এইবারে, শঙ্খশুভ্র ওরফে শক্তি তান্ত্রিকের চরিত্র আরেকটু বিশদে পরিবেশিত। প্রথম বইয়ের নিরিখে এবারে তাকে কিছুটা ভালো লাগলো বটে, তবে ওই ব্যাকস্টোরিটুকু দারুণ ক্লিশেড। কেমন যেন পাতা ভরানোর তাগিদে লেখা। তবে মূল রহস্যটিতে এইবারে কিঞ্চিৎ উন্নতি হয়েছে। একটুও যে গা ছমছম করলো না সেটা বললে মিথ্যে হবে। তবে সবটুকুই ঘেঁটে ঘ হয়েছে ওই শেষ ক-পাতায়। না মানে...ওটা কি ছিল ভাই?

    যাকগে, মন মেজাজ ভালো নেই। এর চেয়ে বেশি রিভিউ চাইলেও আসছে না। বইটির সেরা প্রাপ্তি অবশ্যই ওঙ্কারনাথ ভট্টাচার্য্য অঙ্কিত অলংকরণগুলি। মনীষবাবুর লেখনীর মানও কিঞ্চিৎ উন্নত। তবে এই গপ্পের হাড় আছে, মাংস একেবারেই নেই। সবটাই কেমন ফাঁপা।

    মোটের ওপর, দুদণ্ড ফাঁকা ভয় পেতে চাইলে বইটি পড়ে দেখতেই পারেন। তবে মাঝপথে তন্ত্রশাস্ত্র ইনফোডাম্পিং-এ বিরক্ত হয়ে পড়লে, আমায় দুষবেন না যেন। শেষ পাতের ক্লাইম্যাক্স-এ আবার মিলবে একরাশ বাংলা সিরিয়াল মারকা ইন্ডাইজেশন। হাতের কাছে এক ��িশি জেলুসিল নিয়ে বসে পড়ুন পারলে। হ্যাপি রিডিং। পাঠ শুভ হোক। (মানে, হলেই ভালো)

  • Riju Ganguly

    জনতা ও প্রকাশকের দাবি মেটাতে যখন তথাকথিত তান্ত্রিক হরর লেখা হয়, তখন তা এমনই হয়। এতে ভয়ের তুলনায় বেশি আছে বীভৎসতা। গল্প এখানে চাপা পড়েছে পুঞ্জীভূত বর্ণনার নীচে— যার উদ্দেশ্য পাঠককে ঝাঁকিয়ে বা নাড়িয়ে দেওয়া। তাদেরই মধ্যে মিশে গেছে নানা মন্ত্র, ক্রিয়া, ভাবনা।
    এই বিশেষ ঘরানাটি যাঁরা পছন্দ করেন, তাঁরা এটি পড়তে পারেন।
    আমি এই এলাকা ছেড়ে এবার কেটে পড়ছি।

  • Shalini Chakraborty

    এই লেখাটিকে পাঁচ তারার বেশি কিছু দেওয়া সম্ভব হলে ভালো হতো। ভীষন জমকালো গল্পের plot। অসাধারণ লেখনী আর সবচেয়ে নজর কাড়া তন্ত্রাচারের বিবরণ এবং তার ই সাথে দেবীকে আবাহনের প্রতিটি যন্ত্রের নিখুঁত চিত্রায়ন। গল্পটি পড়তে পড়তে রীতিমতো শিহরণ জাগে । শক্তি তান্ত্রিকের চরিত্রটি ও অসাধারণ । সবশেষে বলতে হয় লেখক অনেকেই হয় তবে "গল্প বলিয়ে" সকলে হয়না। মনীষ বাবুকে সেই "গল্প বলিয়ে " লেখকের তকমা সহসা দেওয়া যায়‌ । মুগ্ধ হয়ে এই ধুমাবতী duology টি পড়লাম। সত্যি ই অনবদ্য।

  • Sruti Misra


    #পাঠ_প্রতিক্রিয়া

    বই: ধূমাবতীর অভিশাপ
    লেখক: মনীষ মুখোপাধ্যায়
    প্রকাশনী: বেঙ্গল ট্রয়কা পাবলিকেশন
    মুদ্রিত মূল্য: ১৯৫/-

    🔸বিষয়বস্তু:
    "ধূমাবতীর মন্দির" উপন্যাসের দ্বিতীয় খণ্ড হলো "ধূমাবতীর অভিশাপ"। প্রথম খণ্ডটি যারা পড়েছেন তারা ইতিমধ্যে জানেন এই উপন্যাসের বিষয়বস্তু কি হতে চলেছে। দেবী ধূমাবতীর মূর্তি মন্দিরে প্রতিষ্ঠা হওয়ার সাথে সাথেই সাউ পরিবার এবং তাদের বংশধরদের ওপর ছেয়ে থাকা অভিশাপের সমাপ্তি হওয়ার কথা। কিন্তু আঠারো বছর পরে আবার সেই অভিশাপ মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। মহীতোষবাবু তার দাদার মতোই রজনীগন্ধা ফুলের গন্ধ পেতে শুরু করেছেন। রাস্তার মাঝে হেঁটে চলে বেড়াতে দেখছেন এক কদাকার বৃদ্ধা বিধবা মহিলাকে, বাড়ির চারপাশে বসে রয়েছে বিশাল আকৃতির কাক, তাদের চোখ থেকে যেন আগুন ঝলসে উঠছে। এর অর্থ একটাই। পরিবারে মৃত্যুর ছায়া নেমে এসেছে আবার। এই বিপদ থেকে সাউ পরিবারকে উদ্ধার করতে পারেন একজনই, তিনি শক্তি তান্ত্রিক। কিন্তু এবারে যেন তান্ত্রিকও এই ভয়ঙ্কর অপশক্তির সাথে পেরে ওঠে না। তাকে সাহায্য নিতে হয় দোংমা এবং সুবলের। একই সময়ে সাউ বাড়ির পুত্রবধূ মলি, দেবীর রোষের জালে আটকে পড়েন। সত্যিই কি তাই নাকি তার মধ্যে কেউ ইচ্ছে করেই গভীর সাধনা করে দেবীর প্রাণ প্রতিষ্ঠা করেছে? ভোগীরাই বা আসলে কে? মৃত ভ্রূণের শরীর ছুঁয়ে তারা কি ক্ষমতা লাভ করে? সব প্রশ্নের উত্তর মিলবে মনীষবাবুর লেখা "ধূমাবতীর অভিশাপ" উপন্যাসে।

    🔸পাঠ অনুভূতি:
    "ধূমাবতীর অভিশাপ" একটি তন্ত্র ভিত্তিক ভৌতিক উপন্যাস। যেহেতু এটি "ধূমাবতীর মন্দির" উপন্যাসের দ্বিতীয় খণ্ড, তাই একরকম তুলনা চলেই আসে। প্রথম খন্ডে ইতিহাস ও তন্ত্রের যে সুন্দর মিলন ঘটেছিলো, এই উপন্যাসে তার বিন্দুমাত্র আভাস পাওয়া যায়নি। হ্যাঁ, বৌদ্ধ ও হিন্দু তন্ত্রের মিলনে কিভাবে সাধনা করা হতো তা বলা রয়েছে, কিন্তু গল্পের আকারে নয়, তথ্য আকারে। তথ্যগুলোও খুব যান্ত্রিকভাবে পরিবেশন করা হয়েছে। উপন্যাসে মাঝে মধ্যেই বিভিন্ন চক্র এবং তার প্রয়োগের কথা উঠে এসেছিল, সমস্ত লজ্জা বিসর্জন দিয়েই বলছি, লাকিনী, রাকিনী চক্রের প্রসঙ্গ নিয়ে যতটুকুই চর্চা করা হয়েছে, আমি তার কিছুই বুঝতে পারিনি, কিভাবে কি হলো, কেন হলো। আমার এই বিষয়ে পূর্ববর্তী কোনোরকম ধারণা নেই বলেই হয়তো এমন মনে হয়েছে। তবুও লেখক হিসেবে সার্থকতা তখনই, যখন পাঠক কোনোকিছু সম্পর্কে অজ্ঞাত হলে তার সমস্ত প্রশ্নের উত্তর লেখার মাধ্যমেই দিয়ে দেওয়া। খুব অসুবিধা হলে নীচে টীকা হিসেবেও তথ্য প্রদান করা যেতে পারে। এখন কেউ যদি গল্পের মাঝে পাইথন ল্যাঙ্গুয়েজের কোডিং বিষয়ক কোনো বৈশিষ্ট্য নিয়ে হঠাৎ আলোচনা করতে শুরু করেন, তাহলে অধিকাংশ পাঠকেরই মাথায় হাত পড়বে। গৌড়ীয়শঙ্করের পুঁথির প্রসঙ্গটি যদি গল্পের আকারে লেখা যেত, তাহলে আশা করি আরও ভালো হত। পুরো উপন্যাসটি জুড়েই যেন সর্বদা একটা কিছুর অভাব রয়ে গেছে। মাঝে মাঝেই মনে হচ্ছিলো, আমি তন্ত্র বিষয়ক তথ্যনির্ভর কোনো বই পড়ছি, নয়তো উইকিপিডিয়া পড়ে চলেছি। উপন্যাসটিকে যেন শেষ করার জন্যেই একরকম বাধ্য হয়ে লিখে যেতে হয়েছে। প্রতিশোধের যে কারণকে ঘিরে এতকিছু, তা মোটেও জোরালো মনে হয়নি আমার। গল্পের বুনন ভালো নয়। আমিও শেষ করতে হবে বলেই শেষ করেছি। সব থেকে যে বিষয়টি অবাক করেছে তা হলো, যখনই তান্ত্রিক কোনো সমস্যায় পড়েছেন, সমস্যার সাথে সাথে তার সমাধানও প্লেটে সাজিয়ে দেওয়া হয়েছে। কোইন্সিডেন্স হওয়া ভালো, তাই বলে এতটাও ঠিক নয়। এমনকি ভোগীদের সম্পর্কে যেমন ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছিল, সেখানে ভোগীর চরিত্র হিসেবে সুবলকে অনেকটাই দুর্বল লেগেছে।

    "ধূমাবতীর মন্দির" পড়ে যে খুব মন্দ লেগেছিলো তা নয় ওয়ান টাইম রিড হিসেবে পড়তেই পারেন। তবে "ধূমাবতীর অভিশাপ" পড়ার পর আমি বেশ আশাহত হয়েছি। ধূমাবতী সিরিজের বহুল প্রশংসা শুনেছি বলেই এই বইদুটি তাড়াহুড়ো করে কিনে পড়া। কিন্তু সবশেষে মনে হল, না পড়লেও ভয়ানক কিছু মিস্ করে যেতাম এই ধারণা পোষণ করা আমার ভুল হয়েছিল। তবুও এই সিরিজের দুটি বইয়ের মধ্যে আমি প্রথম খণ্ডটিকে এগিয়ে রাখবো।

    আমি হয়তো অজান্তেই অনেকের মনে আঘাত করে ফেলেছি। তার জন্যে আমি ক্ষমাপ্রার্থী। ধূমাবতী সিরি�� পড়ে আপনাদের অভিজ্ঞতা কেমন, তা অবশ্যই জানাবেন।

    এভাবেই বই পড়তে থাকুন। ভালো থাকুন।
    ধন্যবাদ ❤️

  • Gourab Mukherjee

    আগের বারের থেকে একটু বেশ আলাদা লিখেছেন লেখক। কাজেই ওই expectation এর লেভেল থেকে পড়া শুরু করিনি। গল্পে কিছু অল্প স্বল্প বিভৎসতা আছে, আর আছে ভরপুর মাত্রায় আতঙ্ক।

    🌀 এই গল্পের genre বলা উচিত তান্ত্রিক থ্রিলার। গল্পে রহস্য যেমন আছে তেমনি রহস্য উন্মোচনের পথও লেখক বানিয়েছেন হাজার খানেক তান্ত্রিক উপাচারের মধ্যে দিয়ে। চারপাশে ধোঁয়া, যজ্ঞ আর মন্ত্রোচ্চারণ লেগেই আছে। একটা ঘোরের মধ্যে নিয়ে চলে যাবে এই গল্প আপনাকে।

    🌀 দেবী ধূমাবতির আরেক রূপ ধূমানী কে কেউ ডেকে এনেছে আবার সাউ পরিবারের ধ্বংসের জন্য। আমাদের protagonist সেই শক্তিবাবা তথা শঙ্খশুভ্র আবার ফেরত এসেছেন ১৮ বছর পর। এখন তিনি অনেকবেশী ক্ষমতাশালী আবার অভিজ্ঞতাপূর্ণও। 🧠
    আগের বার বেঁচে ফেরত আসা অনন্যা, বাড়ির সুকন্যা সবাই এখন আরও অনেক বয়স্ক। বিহারীর পরিবারও প্রায় শেষ।🫀 তাহলে প্রশ্ন থেকে যায় কেই বা আনল দেবীর অভিশাপ আবার ফেরত? আর কেনই বা আনল? কারণ বিহারী ছাড়া আর তো কারোর প্রতিশোধস্পৃহা থাকার কথা না।

    🌀 লেখার বাঁধন বেশ জটিল লেখকের। দুরন্ত গতিতে গল্প এগোতেই থাকে। ছোট্ট আকারের ���ই তাই বেশি সময় লাগবে না এক অধ্যায় থেকে পরের অধ্যায় যেতে। গল্পের স্রোতে একদম হারিয়ে যাবেন। একদম সিনেমার মত দেখতে পাচ্ছিলাম যেন গোটা গল্পটা। যেটা ভাবতে বাধ্য করে এই বইয়ের ওপর সিনেমা হলে কেমন হয়? 🤔🤔

    🥰 কিছু ভালো লাগা:
    🌟 আগের বারের মত একচ্ছত্র রাজত্ব করেননি শঙ্খশুভ্র সাথে রেখেছেন নতুন দুই বিশেষ শক্তি দোংমা আর সুবলকে।
    🌟 সুবলের চরিত্রের backstory establishment বেশ দুর্দান্ত লেগেছে। সেই নারকীয় বিভৎসতাও আছে আবার ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটের ছোঁয়াও আছে। 😳
    🌟 সুকন্যার লাস্টে একটা ছোট্ট guest appearance বেশ আলাদা মাত্রায় নিয়ে গেছে। প্রথম থেকেই লাগছিল কি একটা যেন missing, ওই guest appearance টায় সেটা পুষিয়ে গেছে। 🥰

    একটা ছোট্ট খারাপ লাগা:
    লেখক কি সবাই কে তন্ত্র এক্সপার্ট ভাবেন?🤨 "এর জন্য এই করলাম তারপর ওই করলাম।" এত রাজ্যের উপাচার ঠিক না ভুল আমরা সাধারণ মানুষ কি করে বুঝব? কিছু কিছু জায়গায় কোনটা কেন করেছেন ব্যাখ্যা দিয়েছেন বটে, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সেটা নেই। কাজেই সেই thermodynamics এর ক্লাসে বসে আছি, আর স্যার অং বং equations আর graph এঁকে চলেছেন এমন অনুভূতি হয়েছে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে। মানে উনি করছেন মানে ঠিকই হবে হয়তো, তবে আমি ঘণ্টা বুঝছি।


    🌀 মোট মিলিয়ে বলব এই গল্প একেবারেই ধূমাবতির মন্দির এর প্রকৃত এবং সার্থক উত্তরসূরী। ঝড়ের বেগে শেষ করুন এই ১৬০ পাতার তান্ত্রিক adventure কে।

  • Pranta Ghosh Dastider

    Very good narrative, nice and atmospheric details of the bad omens. Plot and twist is okay, and it felt nicely packaged overall. Since I have read the previous book (which is necessary before you read this one) the concept didn't feel new this time. That's why have given one star less to this one. A few nice illustrations supported the story nicely.

    If you liked the previous one (Dhumabotir Mondir), you should try this as well.

  • Madhurima Nayek

    "ধূমাবতীর অভিশাপ" উপন্যাসটি "ধূমাবতীর মন্দির" এর সেকেন্ড পার্ট। বলতে খারাপ লাগছে যে ধূমাবতীর মন্দিরের মতো এই উপন্যাসটি আমার মনে জায়গা করতে পারলো নাহ্। গল্পটা যে boring সেটা নয় কিন্তু, তবে থ্রিল বা গা ছমছমে ব্যাপারটা এখানে নেই। শুরুর পর থেকে ভাবছিলাম এরপর হয়ত বড় কিছু ঘটবে, কিন্তু সেটা ঠিক হল না। আসলে ধূমাবতীর মন্দিরের পর লেখকের থেকে এক্সপেক্টেশন অনেক বেড়ে গেছিল,তাই আশাহত না হলেও আগেরটার মতো ভালো লাগলো না।

  • ANGSHUMAN

    মনীষ বাবুর 'ধূমাবতীর মন্দির' বইয়ের সিক্যুয়েল এই বইটি। এবং সত্যি বলতে কি তিনি এবারেও আমাদের হতাশ করেননি। তন্ত্র মন্ত্র সংক্রান্ত অলৌকিক ঘটনা নির্ভর গল্প হিসেবে এই বইকে মাপতে গেলে কিন্তু ঠকতে হবে। সামাজিক ভাবেও অনেকে প্রতিনিয়ত আশেপাশের নিজের লোকেরই ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছেন এটাও অনেকাংশে সত্যি, সেটা লেখকের লেখার মধ্য দিয়ে আমরা পেয়েছি। বেশ ভালো লাগল।

  • Diptanu

    ভাল। তবে আগের খন্ডের তুলনায় কম। তবে বাজার চলতি অন্য বইএর চেয়ে অনেক ভাল।